Skip to main content

Posts

We are here

Recent posts
মেঘ বালিকা - মেঘ বালিকা মেঘ বালিকা মেঘের কেন এত মায়া? মেঘের ঘরে কালো ছায়া তোমার মনটা কেন কালা? ক্লান্তিহীন জনপদ অজানা পথ হেঁটে চলা অচেনা মুখ অচেনা সীমাহীন সীমানা মেঘের ব্যথা কেউ বুঝে না। শোনো মেয়ে মেঘ বালিকা মেঘের কেন এত ছলনা? ফিরে চাও একাকী তাকাও এই পথ অপলক চেয়ে দেখ না। প্রহরে প্রহরে কাঁদে মেঘের কণা এই দেখ কালো মেঘে সাদা বৃষ্টি। মেঘ বালিকা মেঘ বালিকা মেঘের ঘরে এখন দরুন খড়া।
বালিকার প্রেমিক আমি কারো প্রেমিক হতে পারব না, যতই তুমি আলগা করো খোঁপার বাঁধন। আমি কারো প্রেমিক হতে পারব না, যতই তুমি আলগা করো বুকের আঁচল। আমি কারো প্রেমিক হতে পারব না, যতই তুমি আলগা করো অবৈধ ইঙ্গিত। আমি কারো প্রেমিক হতে পারব না, যতই তুমি আলগা করো ময়ুর নাচার মৌনতা। আমি কারো প্রেমিক হতে পারব না, যতই তুমি আলগা করো দেহ মনের জানালা। আমি কারো প্রেমিক হতে পারব না, যতই তুমি আলগা করো উরুদ্বয়ের গুরু সর্বনাশ। আমি কারো প্রেমিক হতে পারব না, যতই তুমি আলগা করো পদতলের আঁচল নিয়ে টানাটানি। আমি কারো প্রেমিক হতে পারব না, যতই তুমি আলগা করো খোলা মেলা শরীরের কারুকাজ। আমি কারো প্রেমিক হতে পারব না, যতই তুমি আলগা করো দীর্ঘশ্বাস বুকের নিঃশ্বাস। আমি কারো প্রেমিক হতে পারব না, যতই তুমি আলগা করো আলো ছায়ার আঁধার।
বালিকা ঘুমোওনি ঘুমোন্তলা, ঘুমোওনি সে আমি জানি ঘুম ঘুম চোখে কত কথা মনে পড়ে চুপি চুপি সারে রাত্রি নীল গগনে। এই শোনও না, বলো, শোনছি তো! সবুজ ছায়ায় ঘেরা এই শুভ্র বিছানা চারিদিকে রাত্রির নিটল নিরবতা ঘন ঘন কুকুরের বিভর্ষ চিৎকার সূক্ষজালের জ্যোৎস্নার আলো ছায়া কেঁটে গেল দুজনার কত বেলা। একটা আলাদা নিঃশ্বাস আলো আঁধারের বিশ্বাস পাশাপাশি দুজনা কি শিহরণ! কি আলোরণ! কি আশ্চার্ষ! আমরা দজনা খেটে খুঁটে ঘুম। ঘুমোন্তলা, ঘুমের নিবদ্ধ সাগরে বেভুলে তুমি এখন তুমি আমি হব একা আকাশের নাই কোন সীমানা একাকি একাত্বি অটবি অননে অন্য ভুবনে।
বালিকা অভিলাষ আমার চোখে মুখে ঠোঁটে মসৃণ কমল অম্লান ত্বকে ঘন ঘণ চুম্বন আমি এখন বেভূলন। আমার লাল টকটকে কায়া ঠোঁটে দীঘল কালো চুলের অরন্যে ঝর্ণার জল শরীর শীতল করে। আমার বুকের পাঁজরের আঁচল ছিঁড়ে নরম মাংসের আরাম নিয়ে আগুন জ্বাল মধু বনে। আমার শরীরের শরম স্বাদ হেলে দুলে আর মায়াপনা আরাম আয়েশে কাঁটে তের মাস। আমার সুখ আমার দুখ টুটে গেল নরম মাংসের সুখ।
আউলা বাউলা বালিকা আউলা চুলে বাউলা চোখে ঘুড়ি উড়ে আকাশ নীলে, উড়ছে পাখি দোলছে ঘুড়ি কড়া নাড়ে রং মহলে। আউলা গাঁয়ে বাউলা পথে দুর সেতারা সুর তোলে; ওরে সুখ ওরে দুখ মিলে মিশে হয় সুখদুখ, সদর দরজা রঙের মেলা। আউলা সুখে বাউলা দুখে অন্ধর মহলে বন্ধ গলি, মাঝখানে তার ঝর্ণাধারা দুই তীরে দুই নদী, মাঝখানে আঁধার গলি ঝর্ণার জলে বালা  স্নান করে হয়েছে পূর্ণবতী। আউলা সুখে বাউলা বুকে উরু উরু সুখে দুরু দুরু বুকে। সাত সকালে পাঁড়া গাঁয়ে ধলা বালিকা পেকুম তোলে।
একাকি বালিকা একাকি একাকিত্ব এই পৃথিরী একাকি একাকিত্ব এই বাংলাদেশ একাকি একাকিত্ব এই শহর একাকি একাকিত্ব এই গ্রাম একাকি একাকিত্ব এই মহল্লা একাকি একাকিত্ব এই বাড়ি একাকি একাকিত্ব এই ঘর একাকি একাকিত্ব এই বিছানা একাকি একাকিত্ব এই শয়ন একাকি একাকিত্ব এই স্বপন একাকি একাকিত্ব এই বালিকা